মহাত্মা গান্ধী | জীবনী

মহাত্মা গান্ধী, ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের অগ্রণি এবং শান্তি এবং অহিংসার প্রতিষ্ঠাতা, ১৮৬৯ সালে ভারতের পোরবন্দরে জন্মগ্রহণ করেন..
মহাত্মা গান্ধীর জীবনী

মহাত্মা গান্ধীর জীবনী

মহাত্মা গান্ধী, ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের অগ্রণি এবং শান্তি এবং অহিংসার প্রতিষ্ঠাতা, ১৮৬৯ সালে ভারতের পোরবন্দরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি একজন অপরিহার্য গাণ্ডী পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন এবং তার প্রধান শিক্ষক ছিলেন বাপুজি ভাই।

গান্ধীর শিক্ষাগত যাত্রা লন্ডনের ব্রিটিশ ব্যবসা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন অধ্যয়নের সাথে শুরু হয়। তারপর, তিনি ১৮৯৩ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা যান। সেখানে, তিনি ভারতীয় সম্প্রদায়ের অসমান সম্মান এবং আপরাধিক আইনের বিরুদ্ধে লড়াই দেখেন। সেই সময়ে, তিনি অহিংসা এবং নাগরিক অবহেলা দর্শন ডেভেলপ করেন, যা পরবর্তীতে তার প্রধান প্রতিষ্ঠান হয়।

গান্ধী ১৯১৫ সালে ভারতে ফিরে এসে স্বাধীনতা আন্দোলনে জুটে আসেন। তার প্রথম উদ্দেশ্য ছিল ভারতীয় কৃষকদের দারিদ্র্য থেকে মুক্তি দেওয়া। তিনি কৃষকদের পাশাপাশি চাপা প্রতিরোধ করেন।
১৯২০ এবং ১৯২২ সালে, গান্ধী মহাদেব ডেসাই এবং নন্দলাল বসুর নেতৃত্বে অসমান কর্মসূচি চালানোর জন্য আপত্তি করেন, যা ব্রিটিশ সরকারের কাছে একটি বড় প্রতিষ্ঠান হয়।

১৯৩০ সালে, গান্ধী মহাত্মা গান্ধীর একটি অত্যন্ত পরিচিত কার্যকরী প্রতিবাদ প্রদর্শন করেন, যা নমকরণ মার্চ হয়। এই আন্দোলনে গান্ধী এবং হাজার হাজার অন্যান্য লোকরা ২৪০ মাইল দূরে সাল্ট করে বিরোধ প্রদর্শন করে।

গান্ধীর অধ্যাত্মিক এবং দর্শনিক বিচারে তার সম্প্রদায়ের সাথে সম্পৃক্ত। তার দৃঢ বিশ্বাস ছিল যে সব মানুষ একে অপরের সাথে সংযুক্ত এবং অন্যকে ক্ষতি করা চূড়ান্ততঃ নিজেকে ক্ষতি করা। তিনি প্রেম এবং দয়ার শক্তির বিশ্বাস করতেন এবং তার অনুযায়ী, তার অনুযায়ী অপ্রতিষ্ঠান এবং হিংসার সম্মুখীনতায় এই গুণগুণি অনুসরণ করা উচিত।

মহাত্মা গান্ধী ১৯৪৮ সালে হত্যা হয়ে তার ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে ভারতীয় স্বাধীনতা যাত্রায় বিদায় নিয়ে যান। তার ঐতিহ্য এখনও বিশ্ববিদ্যালয়ে, সমাজে এবং রাজনীতিতে এক অভিনব প্রভাব বিস্তারিত করছে।

إرسال تعليق